ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) সকালে তার মৃত্যু হয়।
ঢামেক বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন ডা. পার্থ শংকর পাল জানান, দগ্ধ রত্না ৪৬ শতাংশ বার্ন হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
গত সোমবার (২৩ অক্টোবর) আনুমানিক ভোর ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন, মো. আলমগীর (৪৫), তার স্ত্রী ফেরদৌসা (৩৫), ছেলে ইমন (১৫), শিপন (১২), তাফিন (০২) এবং তার ভাতিজা তোফায়েল (২৪) ও তার স্ত্রী রত্না (১৭)। অপরজন হলেন পাশের রুমের আরিফ (৩৪)।
দগ্ধ ফেরদৌসা জানান, ভোররাত ৪টার দিকে দ্বিতীয় তলার বাসায় সবাই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন। এসময় তার সন্তানদের চিৎকারে তাদের ঘুম ভাঙলে তারা আগুন দেখতে পান। কীভাবে আগুন লেগেছে এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানাতে পারেননি। তবে সেসময় গ্যাসের গন্ধ পেয়েছেন বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৭, ২০১৭
এজেডএস/আইএ