ঢাকা, মঙ্গলবার, ৯ পৌষ ১৪৩১, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

জাতীয়

১৮২ পুলিশের হাতে পদক দিলেন প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৭৫৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৮, ২০১৮
১৮২ পুলিশের হাতে পদক দিলেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ফটো

ঢাকা: ২০১৭ সালে অপরাধ দমনে অসীম সাহসিকতা, সেবা ও কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি হিসেবে ১৮২ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (০৮ জানুয়ারি) বেলা ১১টার পর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী তাদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন।  

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে এবারই সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ সদস্যকে সম্মানিত এ দুই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।

 

‘জঙ্গি ও মাদকের প্রতিকার, বাংলাদেশ পুলিশের অঙ্গীকার’ স্লোগানে ৫ দিনব্যপী পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী পুলিশের প্যারেডে সালাম গ্রহণ করেন।

** স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নের পূর্বশর্ত

‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৮’ উপলক্ষে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩০জনকে বিপিএম, ৭১ পিপিএম এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৮জনকে বিপিএম-সেবা এবং ৫৩ জনকে পিপিএম-সেবা দেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে সিলেটের আতিয়া মহলে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে শহীদ লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ, পরিদর্শক মরহুম চৌধুরী মো. আবু কায়ছার এবং পরিদর্শক মরহুম মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামকে বিপিএম-মরণোত্তর পদক দেওয়া হয়। তাদের পক্ষ থেকে পরিবারের সদস্যরা এই পদক গ্রহণ করেন।

এবারই প্রথম যুদ্ধাপরাধ মামলার তদন্তের জন্য দুজন জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার, একজন উপপরিদর্শক এবং রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তিদের নিরাপত্তার কাজে ভূমিকা রাখার জন্য একজন সহকারী পুলিশ সুপারকে পদক দেওয়া হয়েছে।

পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে ২০ জনের বেশি বিভিন্ন দুঃসাহসিক অপারেশনে গিয়ে আহত হয়েছেন। এবার কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পর্যন্ত কর্মকর্তারা পেয়েছেন ৪৬ শতাংশ পদক।
 
বিপিএম-সাহসিকতা পদকপ্রাপ্তরা হলেন- র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফট্যানেন্ট কর্নেল আবুল কালাম আজাদ (মরণোত্তর বিপিএম), এসএমপি কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক চৌধুরী মো. আবু কয়ছর (মরণোত্তর বিপিএম), এসএমপি জালালাবাদ থানা পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম (মরণোত্তর বিপিএম), পুলিশ সদর দফতর অতিরিক্ত আইজি (এঅ্যান্ডও) মো. মোখলেছুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত আইজি (এন্টিটেরোরিজম ইউনিট) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, সিটিটিসি-এর প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত ডিআইজি (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আসাদুজ্জামান, র‌্যাবের পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল মো. মাহাবুব হাসান, র‌্যাব-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) নূরে আলম মিনা, মৌলভীবাজারের এসপি মোহাম্মদ শাহ জালাল, উপ-কমিশনার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান (সিটি-ডিএমপি),পুলিশ সুপার এস এম হাসানুল জাহীদ (ইন্টেলিজেন্স শাখা), আলী আশরাফ ভূঁইয়া (ইন্টেলিজেন্স শাখা), র‌্যাবের জি আর্টিলারি ও ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের মেজর শাহীন আজাদ, বগুড়ার অ্যাডিশনাল এসপি আরিফুর রহমান মণ্ডল, অতিরিক্ত উপ-কমিশনার এসএম নাজমুল হক (সিটি-ডিএমপি), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. রহমত উল্লাহ চৌধুরী (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট-সোয়াট), এসি মো. তৌহিদুল ইসলাম (সিটি-ডিএমপি), এসি অহিদুজ্জামান নূর (সিটি-ডিএমপি), বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই মো. জুলহাজ উদ্দীন ও মো. মজিবর রহমান, এএসআই মো. আনিছুর রহমান (সোয়াট-ডিএমপি), হাইওয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স কনস্টেবল মো. পারভেজ মিয়া, কনস্টেবল মো. সজিব মিয়া (সোয়াট-ডিএমপি), কনস্টেবল আসিব আহমেদ সাদ (সোয়াট-ডিএমপি), কনস্টেবল শাওরিত হাসান (সোয়াট-ডিএমপি), কনস্টেবল মো. রিপন হোসেন (সোয়াট-ডিএমপি)।

পিপিএম-সাহসিকতা পদকপ্রাপ্তরা ৭১ পুলিশ সদস্যরা হলেন-র‌্যাবের প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল আরিফ উদ্দিন মাহমুদ (উন্নয়ন শাখা), র‌্যাব-১১ অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. কামরুল হাসান, র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মো. মাহাবুব আলম, র‌্যাব সদর দফতরের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সৈয়দ নজরুল ইসলাম, র‌্যাব-৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম, র‌্যাব-৮-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আনোয়ার উজ জামান, উপ-কমিশনার প্রলয় কুমার জোয়ারদার (সোয়াট-ডিএমপি), র‌্যাব সদর দফতরের উপ-পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) স্কোয়াড্রন লিডার এএনএ মুসাব্বির, র‌্যাব-৭-এর স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত জামিল ফাহিম, র‌্যাব-৫-এর মেজর এএম আশরাফুল ইসলাম, র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর মো. মনিরুল ইসলাম, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর এইচএম সাজ্জাদ হোসেন, উপ-পরিচালক (অপারেশন্স) মেজর এসএম সুদীপ্ত শাহীন, উপ-পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং-আর্টিলারি) মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র‌্যাব-১০-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহম্মদ মহিউদ্দীন ফারুকী, র‌্যাব-৪-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান, চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (সিএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মির্জা সায়েম মাহমুদ, চাপাইনবাবগঞ্জের অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান, অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. জাহিদুল হক তালুকদার (সিটি-ডিএমপি), সিনিয়র এসি এসএম জাহাঙ্গীর হাছান (সোয়াট-ডিএমপি), মৌলভীবাজারের সিনিয়র এএসপি (সদর) মো. রাশেদুল ইসলাম, র‌্যাব-৮-এর সিনিয়র এএসপি মো. জসীম উদ্দিন, সিনিয়র সহকারি কমিশনার মো. শাহিদুর রহমান (সিটি-ডিএমপি), র‌্যাব-৭-এর সিনিয়র এএসপি মিমতানুর রহমান, র‌্যাব-১১-এর সিনিয়র এএসপি মো. আলেপ উদ্দিন, সিনিয়র এসি রাহুল পাটওয়ারী (ডিবি পশ্চিম), এসি শেখ ইমরান হোসেন (সিটি-ডিএমপি), এসি মো. মাহবুব উর রশীদ (সোয়াট-ডিএমপি), পরিদর্শক মোহাম্মদ গোলাম মউলা (সিটি-ডিএমপি), চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মো. ইফতেখার হাসান, গাজীপুরের টঙ্গী মডেল থানার ওসি মো. ফিরোজ তালুকদার, আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) মো. জাহিদুল ইসলাম, কদমতলী থানার এসআই লালবুর রহমান, মানিকগঞ্জ সাটুরিয়া থানার এসআই আসলাম খান ও মো. ওয়াহিদুজ্জামান, বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানার এসআই মো. মহিউদ্দিন অহম্মেদ, মৌলভীবাজার সদর থানার এসআই মো. আব্দুল মালিক, মহেশখালী থানার এসআই শাওন দাশ, কসবা থানার এসআই মো. রফিকুল ইসলাম, এসআই নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া (সিটি-ডিএমপি), এসআই মোহাম্মদ আকবর হোসেন (সোয়াট-ডিএমপি), এসআই মো. মঈন উদ্দিন ওমর ফারুক (সোয়াট-ডিএমপি), এসআই মো. মাহফুজুল হক চৌধুরী (সিটি-ডিএমপি), এসআই মো. রফিক উদ্দিন (সোয়াট-ডিএমপি), এসআই এসএম রাইসুল ইসলাম (সোয়াট-ডিএমপি), বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই মো. ফারুক হোসেন ও মো. আলমগীর হোসেন, কুমিল্লার মিরপুর হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট মোস্তফা কামাল, সিএমপি ডিবি উত্তরের (সোয়াট) এটিএসআই মো. জিহাদ হোসেন, রাজশাহী ট্রাফিক অফিসের এটিএসআই মো. তাইজুল ইসলাম, পুলিশ হেড কোয়াটার্সের ইন্টেলিজেন্স শাখার এএসআই আনোয়ার হোসেন, এসএমপির এএসআই জনি লাল দে, ঝিনাইদহের এএসআই মহাসীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিশেষ শাখার এএসআই আজিজুর রহমান, এএসআই মো. আ. করিম (সোয়াট-ডিএমপি), বংশাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. নুরুজ্জামান সরকার, রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা শাখার এএসআই উৎপল কুমার, এএসআই মো. মোতাহার হোসেন (সিটি-ডিএমপি), নায়েক আক্তারুজামান (সিটি-ডিএমপি), র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের ল্যান্স কর্পোরাল মো. নাজমুল ইসলাম, র‌্যাব ট্রেনিং অ্যান্ড ওরিয়েন্টশন উইংয়ের ল্যান্স কর্পোরাল মো. মিজানুর রহমান, ডিএমপির হাজারীবাগ থানার কনস্টেবল মো. গোলাম আযম, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইন্টেলিজেন্স শাখার কনস্টেবল আবু নাঈম, ময়মনসিংহ ভালুকা থানার কনস্টেবল মো. রাসেল আহম্মেদ, কনস্টেবল মো. রাহেদ আলম (সোয়াট-ডিএমপি), কনস্টেবল আব্দুল্লাহ আল শাফি (সোয়াট-ডিএমপি), কনস্টেবল মো. জহির উদ্দিন (সোয়াট-ডিএমপি), র‌্যাব অপারেশনস্ উইংয়ের সৈনিক মো. ইসমাইল হক, পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের ইন্টেলিজেন্স শাখার কনস্টেবল মো. খলিল উল্যাহ, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল মো. ইসমাইল হোসেন, বগুড়া পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল মো. হেলাল উদ্দিন।

আর সিআইডির অ্যাডিশনাল আইজি শেখ হিমায়েত হোসেন, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ডিআইজি ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান (অপারেশন্স), খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহম্মেদ, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এম খুরশিদ হোসেন, র‌্যাব-১২ অধিনায়ক ডিআইজি সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান (পার্সোনাল ম্যানেজমেন্ট), অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম (ডিবি উত্তর), পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মনিরুল ইসলাম (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং), ঢাকা জেলার এসপি শাহ মিজান শাফিউর রহমান, নারায়ণগঞ্জের এসপি মঈনুল হক, নোয়াখালীর এসপি মো. ইলিয়াছ শরীফ, কিশোরগঞ্জের এসপি মো. আনোয়ার হোসেন খান, ময়মনসিংহের এসপি সৈয়দ নূরুল ইসলাম, দিনাজপুরের এসপি মো. হামিদুল আলম, শরীয়তপুরের এসপি সাইফুল্লাহ আল মামুন, বরগুনার এসপি বিজয় বসাক, এসবি বিশেষ পুলিশ সুপার (গোপনীয়) এএফএম আনজুমান কালাম, পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্ল্যা (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), ডিএমপি উপ-কমিশনার আসমা সিদ্দিকা মিলি (উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আব্দুল মান্নান (সিটি-ডিএমপি), এসবি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোপনীয়) মো. মাসুদ আলম, অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. নাজমুল ইসলাম (সিটি-ডিএমপি), সিনিয়র এসি মো. আহসান হাবীব (সিটি-ডিএমপি), পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের ইন্টেলিজেন্স শাখার সিনিয়র এএসপি মো. রকিবুল হাসান, ডিএমপি এসি নাজমুল হাসান ফিরোজ, ডিএমপির সিনিয়র এসি সাজ্জাদ ইবনে রায়হান (নিউমার্কেট জোন), সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (প্রেষণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) হরি দেবনাথ ও মো. ওবায়েদ উল্লাহকে বিপিএম-সেবা পদক দেওয়া হয়েছে।  


এছাড়া পিপিএম-সেবা পদকপ্রাপ্ত ৫৩ পুলিশ সদস্য হলেন- পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ডিআইজি রৌশন আরা বেগম (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট), বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি মো. শফিকুল ইসলাম, গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশ সুপার মো. শফিকুল ইসলাম, এসবি বিশেষ পুলিশ সুপার এজাজ আহমেদ, টাঙ্গাইলের এসপি মো. মাহবুব আলম, সিআইডি বিশেষ পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শেখ মো. রেজাউল হায়দার, হবিগঞ্জের এসপি বিধান ত্রিপুরা, জামালপুরের এসপি মো. দেলোয়ার হোসেন, ডিএমপি উপ-কমিশনার হামিদা পারভীন (প্রটেকশন), উপ-কমিশনার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন (ডিসি-মতিঝিল), কুষ্টিয়ার এসপি এসএম মেহেদী হাসান, ডিএমপি উপ-কমিশনার লিটন কুমার সাহা (ট্রাফিক, পশ্চিম), ডিএমপি উপ-কমিশনার এএইচএম আবদুর রকিব (ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম), পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল জহির (স্টাফ অফিসার টু অতি. আইজিপি), পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের অ্যাডিশনাল এসপি (সংস্থাপন) জেসমিন কেকা, দিনাজপুরের অ্যাডিশনাল এসপি মো. মিজানুর রহমান, ডিএমপি অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গোলাম মোস্তফা রাসেল (ডিবি পশ্চিম), পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) রংপুর জেলার অ্যাডিশনাল এসপি মো. শহিদুল্লাহ কাওছার, র‌্যাব-১২ এর অ্যাডিশনাল এসপি বীণা রানী দাস, পাবনার অ্যাডিশনাল এসপি মিয়া মোহাম্মদ আশিস বিন হাছান, নেত্রকোনার অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন, কুমিল্লার অ্যাডিশনাল এসপি মো. তানভীর সালেহীন ইমন, ডিএমপি অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মাঈনুল ইসলাম (ডিবি পূর্ব), ময়মনসিংহের পিবিআই অ্যাডিশনাল এসপি মো. আবু বকর সিদ্দিক, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের সিনিয়র এএসপি হোসাইন মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী, র‌্যাব-১১ এর সিনিয়র এএসপি মো. জসিম উদ্দীন চৌধুরী, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সিনিয়র এসি এমএম মোহাইমেনুর রশিদ, ডিএমপি সিনিয়র সহকারী কমিশনার ইফতেখায়রুল ইসলাম (ডেমরা জোন), স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) এএসপি মনিরুল ইসলাম, র‌্যাব ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এএসপি ইয়াসিন আরাফাত, ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এএসপি মো. আতিকুল হক প্রধান, সিআইডি সিনিয়র এএসপি মো. এহসান উদ্দিন চৌধুরী, সিএমপির আকবরশাহ থানার ওসি মুহাম্মদ আলমগীর, টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি অশোক কুমার সিংহ, এসবি পুলিশ পরিদর্শক (গোপনীয়) মো. ইউনুস আলী শেখ, এসবি পুলিশ পরিদর্শক মো. মসিউর রহমান, নিউমার্কেট থানার ওসি মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রোর পুলিশ পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, যাত্রাবাড়ী থানার ওসি মো. আনিছুর রহমান, শেরেবাংলা নগর থানার ওসি গণেশ গোপাল বিশ্বাস, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার ওসি মো. কামাল উদ্দিন, গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান, ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মো. কামরুল ইসলাম, শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান, তুরাগ থানার ওসি মো. নুরুল মোত্তাকিন, নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মো. মাহাবুবুর রহমান, বি. বাড়িয়ার কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ আবু ছালাম মিয়া, পরিদর্শক আবুল বাশার (সোয়াট-ডিএমপি), পরিদর্শক মো. আবুল বাসার (সোয়াট-ডিএমপি), চট্টগ্রাম রিজার্ভ অফিসের এসআই কাজী শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই আ. গাফফার, ডিএমপি কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) এসআই আব্দুল আজিজ।

বাংলাদেশ সময়: ১৩৫২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৮
পিএম/এমএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।