লিজা
প্রাইভেট মেডিকেল ছাত্রী লিজা আক্তার। তিনি স্বাধীনভাবে চলাফেরা করেন।
চলাচলে কোনো সমস্যা হয় কিনা জানতে চাইলে লিজা বাংলানিউজকে বলেন, রাস্তায় অনেক সময় কটু কথা শুনতে হয়। বাঁকা চাহনির সামনে পড়তে হয়, কিন্তু আমি থেমে নেই।
ফাতিমা
গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের প্রফেসর ফাতিমা সুরাইয়া। তিনি বলেন, আগে নারীদের যেকোন কাজ করতে গিয়ে অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। কিন্তু সেই বাধা এখন আর নেই।
নারীরা এখন অনেক এগিয়ে গেছে। নারীরা সব স্তরেই খুব ভালো করছে। আর এর পেছনে সরকারের অবদান রয়েছে অপরিসীম।
সাবিনা
নারীরা সব ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে চাইলেও তার সবচেয়ে বড় বাধা পরিবার। যদি সে তার পরিবারের কাছ থেকে সমর্থন পায় তাহলে সামাজিক প্রতিবন্ধকতা দূর করা সম্ভব বলে আমি মনে করি।
আর আমি আমার পরিবারের পক্ষ থেকে সমর্থন পাওয়ার কারণে আজ আলোকচিত্র গ্রাহক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি।
রুমা
গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের ছাত্রলীগের সভাপতি জেসমিন আরা রুমা। তিনি বলেন, ইতিহাসেও নারী নেতৃত্বের কথা রয়েছে। আর বর্তমানেও তা প্রত্যক্ষভাবে দেখা যাচ্ছে। নারীরা এখন খেলাধুলা থেকে শুরু করে পাহাড় পর্যন্ত জয় করতে সক্ষম।
প্রতিটি স্তরেই নারীরা অগ্রসর হতে পেরেছে। আর আমি দেশকে ভালোবাসি তাই রাজনীতিতে এসেছি, সবাই যদি ডাক্তার, উকিল হয় তাহলে দেশকে নেতৃত্ব কে দেবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তার উজ্জ্বল প্রমাণ।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৯ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৮
আরআর