শুক্রবার (৯ মার্চ) সকালে বন্দরের প্রস্তাবিত নতুন স্থান এবং বিদ্যমান বন্দর পরিদর্শন করে এ কথা বলেন তিনি। এসময় তিনি অধিগ্রহণের জন্য নির্ধারিত এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন।
পরিদর্শন শেষে বিকালে তিনি বাংলানিউজকে জানান, বন্দর আধুনিকায়নের কাজ যাতে দ্রুত হয় সে চেষ্টা করা হবে। বিশেষ করে এ বন্দর আধুনিক হলে সেখানে অর্থনৈতিক কার্যক্রম অনেক বেড়ে যাবে। এর সঙ্গে তাল মেলাতে বন্ধ থাকা বাল্লা রেললাইন আবারও কীভাবে চালু করা যায় সে চেষ্টা করা হবে। এটি চালু হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আসছে জুন মাসে জেলা প্রশাসক সম্মেলনেও বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে উপস্থাপন করা হবে।
পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নুরুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাইজার মোহাম্মদ ফারাবি, এসিল্যান্ড তাহমিনা আক্তার, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হুমায়ুন খান প্রমুখ।
বাল্লা স্থলবন্দরটি ১৯৫১ সালে ৪.৩৭ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বন্দর দিয়ে বর্তমানে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য চলছে। এখানে রয়েছে চেকপোস্টসহ সীমান্ত ঘাটি। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা সম্ভাবনাময় এ স্থল বন্দরটি বিগত ১৯৯১ সালে পুনরায় চালু হওয়ার পর এ বন্দর দিয়ে সিমেন্ট, ইট-পাথর, মাছসহ নানা পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। বিনিময়ে ভারত থেকে বিভিন্ন কাঁচামাল, ফলমূল, বাঁশ, চকলেট ইত্যাদি আমদানি হচ্ছে। এছাড়া এ বন্দর দিয়ে লোকজনও বৈধভাবে পারাপার হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১১ ঘণ্টা, মার্চ ০৯, ২০১৮
এসআই