খুলনায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, পুলিশ হেফাজতে যদি কেউ মারা যায়, আইন ও বিধিতে কি ধরনের তদন্ত হবে বলা আছে। এখানে যার কথা বলা হচ্ছে আমার জানামতে তার মৃত্যু হয়েছে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে।
আইজিপি বৃহস্পতিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনে এ কথা বলেন।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে আইজিপি বলেন, মাদক ও জঙ্গিবাদ আমাদের প্রধান দু’টি সামাজিক সমস্যা। এই সমস্যাকে সামাজিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
তিনি বলেন, একটি সমাজকে মাদকমুক্ত করতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ দরকার। পুলিশ শুধু আইনি বিষয়টা দেখতে পারে কিন্তু সমাজকে মাদকমুক্ত করতে তার স্কুল, পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সবার অংশগ্রহণ প্রয়োজন। এজন্য মাদকমুক্ত করতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা দরকার।
এরপর মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিরোধী সমাবেশ ও ৪৫ বিট পুলিশিং কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. হুমায়ুন কবীর। এ সময় বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য তালুকদার আবদুল খালেক, খুলনা রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি দিদার আহমেদ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৬) পরিচালক খোন্দকার রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত ডিআইজি মো. হাবিবুর রহমান, খুলনার পুলিশ সুপার নিজামুল হক মোল্লা, কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির মহানগর সভাপতি ডা. কামরুল ইসলাম, সহ-সভাপতি শেখ সৈয়দ আলীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০২২ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৮
এমআরএম/আরআর