সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে বাংলাদেশ দূতাবাসে নামাজে জানাজা শেষে কার্ভাডভ্যানে করে মরদেহগুলো বিমানবন্দরে নেওয়া হয়। এর আগে সকাল ৮টার দিকে ত্রিভুবন ইউনিভার্সিটি টিচিং কলেজ থেকে মরদেহগুলো বুঝে নেয় বাংলাদেশ দূতাবাস।
ত্রিভুবন বিমানবন্দরের রানওয়ের কাছাকাছি অবস্থান করছে মরদেহবাহী কার্ভাডভ্যান।
বেলা ১১টার পর বিমানবাহিনীর কার্গো প্লেন এসে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সেটি পৌঁছালেই মরদেহ তুলে নেওয়া হবে। এর আগেই স্বজনদের ঢাকায় নিয়ে যাবে ইউএস-বাংলার একটি বিশেষ এয়ারক্র্যাফট।
এদিকে তিন বাংলাদেশির মরদেহ শনাক্ত না হওয়ায় আজও ঢাকায় নেওয়া হচ্ছে না। নিহত নেপালি ও চীনা নাগরিকের মরদেহ স্বজনদের কাছে ইতোমধ্যে তুলে দেওয়া হয়েছে।
২৩ বাংলাদেশির মরদেহ আর্মি স্টেডিয়ামে জানাজার পর বিকেলে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দুপুরের দিকেই মরদেহবাহী প্লেন ঢাকায় নামবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রদূত।
মর্মান্তিক ওই দুর্ঘটনায় আহত হন ১০ বাংলাদেশি। এদের মধ্যে ডা. রেজওয়ানুল হক শাওন ও ইমরানা কবির হাসি নামে দু’জনকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঢাকায় আনা হয়েছে শাহীন ব্যাপারি, মেহেদী হাসান, তার স্ত্রী কামরুন নাহার স্বর্ণা, আলমুন নাহার অ্যানি, শেহরিন ও শেখ রাশেদ রুবায়েত নামে ছয়জনকে। বাকি দু’জনের মধ্যে ইয়াকুব আলীকে সকালে দিল্লিতে পাঠানো হয়েছে। আর কবির হোসেন নামে অপরজন স্বজনদের সঙ্গে ইউএস-বাংলারই বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকা ফিরছেন।
****জানাজা শেষ, ২৩ জনের মরদেহ বিমানবন্দরের পথে
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৮
ইইউডি/এএ