মঙ্গলবার (২০ মার্চ) বেলা পৌনে ১১টার দিকে মহানগরীর গোরহাঙ্গা গোরস্থানে মসজিদের পাশে চির নিদ্রায় শায়িত হন তিনি।
এরআগে গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ ঘুরে সকাল ৯টা ২০মিনিটে মরদেহ উপশহর ক্রীড়া সংঘের মাঠে পৌঁছায়।
জানাজার নামাজে উপস্থিত ছিলেন- রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার, মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি লিয়াকত আলী লিকুসহ বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ।
এরআগে রাজশাহীর ছয়জনের মরদেহ সোমবার (১৯ মার্চ) দুপুরে ঢাকায় পৌঁছায়। বাকি একজনের (নজরুল ইসলাম) মরদেহ শনাক্ত নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। তার মরদেহ পরে আসার কথা রয়েছে। নিহত ২৩ জনের মরদেহের মধ্যে তাই রাজশাহীর পাঁচজনের মরদেহ বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর কার্গো প্লেনে নেপাল থেকে সোমবার দুপুরে দেশে ফিরে।
এর মধ্যে কেবল আখতারা বেগমের মরদেহ দাফনের জন্য রাজশাহী নিয়ে যাওয়া হয়। এছাড়া বাকি চার জনের মধ্যে তিনজনের মরদেহ ঢাকার শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। একজনের মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে নিয়ে যাওয়া হয়।
গত ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণকালে বিধ্বস্ত হয় ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বিএস২১১। এতে নিহত হন ৪৯ জন। তাদের মধ্যে ২৬ জনই বাংলাদেশি। এদের মধ্যে শনাক্ত করে দেশে আনা হয়েছে এই ২৩ জনের মরদেহ।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৮
এসএস/জিপি