মুক্তিযোদ্ধা ডা. আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন প্রামাণিক। বধ্যভূমিটি চিহ্নিত করেন রাজশাহীর সাবেক মেয়র মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাদি।
সভায় শহীদ পরিবার, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
সভায় মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাদি জানান, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাক হানাদার বাহিনী অসংখ্য লোকজনকে ধরে এনে হত্যার পর রাজশাহী মহানগরীর তালাইমারী এলাকার ‘বাদুড়তলা বধ্যভূমিতে’ ফেলে দিতো।
পরে মরদেহগুলো ভেসে যেতো নদীর পানিতে। কিন্তু স্বাধীনতার ৪৭ বছর পরও অবহেলায় থেকে গেছে এ বধ্যভূমিটি। শেষ পর্যন্ত রোববার চিহ্নিত করা হলো।
এখন থেকে এই বধ্যভূমিতেও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৬ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০১৮
এসএস/এএ