তিনি বলেন, আমরা টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে কাজ করলে সেই কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন হবে। ঢাকাসহ সারাদেশে প্ল্যানমতো ঘর খুব একটা নেই।
রোববার (২৫ মার্চ) বিকেলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের অডিটোরিয়ামে ‘এলডিসি থেকে উত্তোরণের যোগ্যতা অর্জন করায় বিশেষ আলোচনা সভার আয়োজন করে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) মো. আবুল কালাম আজাদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির, রাজউক চেয়ারম্যান, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রমুখ।
গৃহায়ন মন্ত্রী বলেন, প্ল্যান অনুযায়ী ভবন তৈরি করলে আমাদের এতো ঝুঁকিতে পড়তে হতো না। আমাদের অথরাইজড অফিসাররা যদি একটু আন্তরিক হতেন তাহলে এটা কমে আসতো।
‘আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্ল্যান পাস করানো হয় একটা আর ভবন করার সময় করে আরেকটা। আমাদের নীতিমালাই আছে ফুটপাত থেকে পাঁচ ফুট ভেতরে গিয়ে ভবন করতে হবে। এর বাস্তবায়ন আছে? ঢাকাসহ সারাদেশে কোথাও খুব একটা দেখা যায় না। ’
রাজউককে এ বিষেয় আরো বেশি মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনাদের আরো আন্তরিক হতে হবে। প্ল্যান শুধু পাস করালেই হবে না, সেটা যেন প্ল্যান অনুযায়ী বাস্তবায়ন হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ বলেন, দ্রুত প্ল্যান পাস করাতে হবে। এজন্য কীভাবে একটি জায়গা থেকে প্ল্যান পাস করানো যায় সেই আইনী পদক্ষেপের দিকে যেতে হবে। মানুষের সেবা দিতে হবে কম ভিজিটে, কম সময়ে, স্বল্প খরচে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০১৮
এসএম/এএ