রোববার (২৫ মার্চ) বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় সংগীত ও নৃত্যকলা মিলনায়তনে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজনে সংস্থার সভাপতি ড. ইনামুল হকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
সংবর্ধনা প্রাপ্ত শিল্পীদের উদ্দেশ্যে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের অসাম্প্রদায়িকতার ছাতা মাথার উপর আছে বলেই আপনারা আজ গান-বাজনা, নাটক, সিনেমাসহ বাঙালি সংস্কৃতির চর্চা করতে পারছেন।
তিনি বলেন, পাকিস্তানের মতো খালেদা জিয়াও বাঙালিত্বকে মুছে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। যারা পাকিস্তানকে কখনো দেখেননি তারা জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার দিকে তাকান, তাহলেই পাকিস্তানকে দেখতে পারবেন।
রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যুদ্ধক্ষেত্রে আমাদের উৎসাহিত যুগিয়েছিলো। সে প্রেরণাতেই বাংলাদেশ আজ তিনটি নির্ণায়কের মাধ্যমে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হলো। যেখানে অন্যান্য দেশগুলো যায় দু’টি নির্ণায়কে।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, পাকিস্তানের বিশেষ দিবসের ক্রোড়পত্র বাংলাদেশের যেসব গণমাধ্যম প্রকাশ ও প্রচার করে, তাদের ধিক্কার জানাতে হয়। তাদের জন্য একটু সরকারি দমন প্রয়োজন।
আয়োজনে হুমায়ুন ফরিদী (মরণোত্তর), শেখ সাদী খান, সুজেয় শ্যাম, খুরশীদ আলম, ইন্দ্রমোহন রাজবংশী, মিনু হক, ওস্তাদ মতিউল খান ও নিখিল চন্দ্র সেনকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ বেতার-টেলিভিশন শিল্পী সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আজম বাশার।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৩ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০১৮
এইচএমএস/জেডএস