মঙ্গলবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার বিলশরন গ্রামের কয়রা নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত নাঈম আহমেদ সরকার একই গ্রামের আবদুল বাছেদ সরকারের ছেলে ও স্থানীয় দড়িপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্র।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানায়, গত শনিবার রাতে বিলশরন গ্রামের নিজ বাড়ির পাশে গানের অনুষ্ঠান দেখতে বাড়ি থেকে বের হয় নাঈম। এরপর বাড়ি ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা তাকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে কোথাও পাননি।
পরে মঙ্গলবার সকালে স্থানীয়রা গ্রামের কয়রা নদীতে একটি বস্তা ভাসতে দেখে থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ বস্তাটি উদ্ধার করে তার ভেতর থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করলে পরিবারের সদস্যরা মরদেহটি নাঈমের বলে শনাক্ত করেন।
শিবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনদিন আগেই তাকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। তবে ঠিক কি কারণে কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে এ বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৮
আরএ