মঙ্গলবার (৪ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- নিহত তোয়াজ উদ্দিনের দ্বিতীয় স্ত্রী কুটিলা বেগম (৪০), রঘুনাথপুর গ্রামের তাইজুদ্দিনের ছেলে লিটন হোসেন (৩০), মান্দিয়া গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে ঠান্ডু লস্কর (৩৪) ও আনজের আলীর ছেলে ইসরাফিল ওরফে সম্রাট।
ঝিনাইদহের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (শৈলকুপা সার্কেল) তারেক আল মেহেদি জানান, সোমবার রাতে ক্যানেলের পাশে মাছ ধরছিলেন তোয়াজ উদ্দিন। এ সময় তাকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। এ ঘটনায় নিহতের জামাই আব্দুল কুদ্দুস বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে হরিণাকুণ্ডু থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। এ মামলায় চারজনকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। সে সময় তাদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি রক্ত মাখা দা উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও জানান, একই স্থানে তিন বছর আগে সর্বহারা গ্রুপের হক আলী নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার পর মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছিল। সেই মামলার ২ নম্বর আসামি ছিলেন তোয়াজ উদ্দিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৮
আরএ