শুক্রবার (২১ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সংগঠনটির আয়োজিত এক মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত দুই-তিন দশক থেকে তেতুলিয়া নদীর কপুল গ্রাসে ধূলিয়া ইউনিয়নের বাসুদেবপাশা, মঠবাড়িয়া, ধুলিয়াসহ কয়েকটি গ্রাম এবং ঐতিহ্যবাহী তহসিল কাচারীর দ্বিতল ভবন এবং লাল দীঘি ইতোমধ্যে তেতুলিয়া নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
বক্তারা আরও বলেন, ইউনিয়নটিতে সব মিলিয়ে কয়েক হাজার লোক বসবাস করছে। ধান ও পাট উৎপাদন ছাড়াও জেলেরা তেতুলিয়া নদীতে ইলিশ মাছ ধরে দেশে-বিদেশে রপ্তানি করে জীবিকা নির্বাহ এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। কিন্তু তাদের মৌলিক চাহিদাই পূরণ হচ্ছে না। এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সংগঠনটির সভাপতি এম এ মজিদ মিয়ার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক ডা. মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম সেলিম, জহির উদ্দিন মো. বাবর, মোফাজ্জল হোসেন, ধূলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান, কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলুসহ নদী ভাঙনের ফলে ধূলিয়া থেকে আগত ভুক্তভোগীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৮
এমএএম/আরআর