রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিক ভারতের ঝাউতলা এলাকা থেকে ট্রলারসহ ৩৯ জেলে রওয়ানা হয়েছেন।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে ফেয়ারওয়েবয়া, নারিকেলবাড়িয়া, দুবলাসহ একাধিক জায়গায় অন্তত নয়টি ট্রলার ডুবে যায়।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, বঙ্গোপসাগরে ডুবে যওয়া ট্রলারের মধ্যে ভারতীয় জলসীমায় অনুপ্রবেশ করে ভারতের ঝাউতলা এলাকা থেকে আলম মোল্লার মালিকানা এফবি মহসিন আউলিয়া-৫ ট্রলারের ২২ ও মো.পনু আকনের মালিকানা এফবি সুজনের ১৭ জন রওয়ানা হয়েছে। তারা সবাই শারীরিকভাবে অসুস্থ রয়েছেন।
এদিকে, ট্রলার ডুবির ঘটনায় এখনো তিন ট্রলারসহ ৪৮ জেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজদের মধ্যে পাথরঘাটার জসিমের মালিকানা এফবি মা ট্রলারের ১৭, হারুন হাওলাদারের মালিকানা এফবি তানজিলা ট্রলারের ১১, ছগির পহলানের মালিকানা এফবি আরমান ট্রলারের চারজন ও মহিপুরের জাকিরের মালিকানা এফবি জাহানারা ট্রলারের ১৬। নিখোঁজদের উদ্ধারের জন্য নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের যৌথ অভিযান অব্যহত রয়েছে।
কোস্টগার্ডের পশ্চিম জোনের অপারেশন অফিসার লে. মাহমুদ আলী বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের সুন্দরবন কেন্দ্রিক সব ক্যাম্পের সদস্যরা সাগরে অভিযানে রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর খুলনার ক্যাম্পের লে. ফরিদ বালানিউজকে বলেন, আমাদের টিম সার্বক্ষণিক উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৮
এনটি