রোববার (০৭ অক্টোবর) একটি অস্ত্র মামলায় রনিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাফিজুর রহমান টাঙ্গাইল বিচারিক হাকিম আদালতে ১০দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অতিরিক্ত বিচারিক হাকিম মুনিরা সুলতানা শুনানি শেষে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এরআগে, শুক্রবার (০৫ অক্টোবর) ঢাকার নিউমার্কেট এলাকা থেকে রনিকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার (০৬ অক্টোবর) তাকে টাঙ্গাইলে আনা হয়।
রনি টাঙ্গাইল জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এবং টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার ক্যাডার।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল কুমার দত্ত বাংলানিউজকে জানান, রনির বিরুদ্ধে টাঙ্গাইল সদর ও কালিহাতী থানায় হত্যা, অস্ত্র, অপহরণসহ ছয়টি মামলা রয়েছে। সর্বশেষ গত ৫ সেপ্টেম্বর এমপি আমানুর রহমান খান রানাকে টাঙ্গাইল আদালতে হাজির করা হলে রনির নেতৃত্বে কিছু লোক আদালত এলাকায় প্রবেশের চেষ্টা করে। পরে পুলিশ সেখান থেকে বিদেশি পিস্তলসহ দুইজনকে গ্রেফতার করে। গ্রেপ্তারকৃত দুইজন পুলিশকে জানায় অস্ত্রটি তাদের রনি দিয়েছিল। ওইদিনই পুলিশ বাদি হয়ে রনিসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন। তারপরই আতিকুর রহমান রনি আত্মগোপনে চলে যান।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৮
এনটি