মহানগর ও জেলার প্রত্যেকটি থানা, উপজেলা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ও স্থাপনায় সর্তক অবস্থান করবেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। একইভাবে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী-সমর্থকরা রায় দেখে কর্মসূচি পালনের প্রস্তুতি নিয়েছেন।
বুধবার (১০ অক্টোবর) সকাল থেকে রায়কে ঘিরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কড়া নিরাপত্তা বলয় তৈরি করেছে শহরজুড়ে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি অফিসের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ জানিয়েছেন, রায়কে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত নাশকতা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের এই নাশকতাকে প্রতিহত করবে আওয়ামী লীগ।
তিনি জানান, মহানগরীর প্রত্যেক ওয়ার্ডের মোড়ে মোড়ে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে আওয়ামী লীগ ও সব সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীকে নিজ নিজ ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে অবস্থান করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে সব ওয়ার্ডের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির প্যাগোডায় সর্তক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
জনগনের নিরাপত্তার প্রশ্নের মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সোনালী সেন বাংলানিউজকে বলেন, রায়কে কেন্দ্র করে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলায় মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রস্তুতি রয়েছে। নগরীর চেকপোস্টগুলোতে তল্লাশি বসানো হয়েছে।
তিনি জানান, কেউ যদি নাশকতার চেষ্টা করে তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১২ ঘণ্টা, অক্টোবর ০১০, ২০১৮
এমআরএম/জেডএস