বুধবার (১০ অক্টোবর) এ কারণে আদালত গেটে প্রবেশের ক্ষেত্রে কড়াকড়ি লক্ষ্য করা গেছে। সাংবাদিক, আসামি ও সরকার পক্ষসহ আইনজীবীদেরও প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
এ ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও মিডিয়ার একজন করে প্রতিনিধি আদালতে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। আদালতে প্রবেশের সময় গেটে দায়িত্বরত রয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যরা তাদের শরীর তল্লাশি করে ভেতরে যেতে দিচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আদালত গেটের বাইরে অপেক্ষমান একাধিক আইনজীবী বাংলানিউজকে বলেন, মামলা চলাকালীন সময়ে এর আগেও আমরা আদালতের ভেতরে উপস্থিত হয়েছি। কিন্তু আজ শুধুমাত্র আমাদের সিনিয়র আইনজীবীরা ভেতরে যেতে পেরেছেন। তবে কয়েকজন সিনিয়র আইনজীবীও ঢুকতে পারেননি।
‘আমাদের জানানো হয়েছে, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ এ মামলায় রায়ের সময় নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতেই এ ধরনের নিয়ম করা হয়েছে। ’
ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে অনুমোদিত সংবাদমাধ্যমের নাম রয়েছে। সেই তালিকা অনুসারী, একজন করে সাংবাদিককে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়েছে। যে কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস ছাড়া তারা প্রবেশ করেছেন।
তবে কড়া নিরাপত্তায় আদালত প্রাঙ্গণে সাড়ে ১১টার দিকে আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। এরই মধ্যে আদালতের এজলাশে বসেছেন বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৮
এমএএম/এমএ