অস্ত্রগুলো হচ্ছে- পাঁচটি রামদা, তিনটি চাপাতি, একটি ছুরি, একটি হ্যামার ও রক্তমাখা একটি তালের ঢাসাসহ (লাঠি) লাঠি-সোটা।
বুধবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার দৈবজ্ঞহাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামের কার্যালয় থেকে এসব দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়।
মোরেলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম আজিজুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, ১ অক্টোবর (সোমবার) বিকেলে ইউপি চেয়ারম্যান তার সহযোগিদের নিয়ে দৈবজ্ঞহাটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনছার আলী দিহিদার ও সাবেক যুবলীগ নেতা শুকুর শেখকে হত্যা করে। এ ঘটনার পরই ইউনিয়ন পরিষদটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
তিনি আরও জানান, ওই ঘটনায় ৪ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) রাতে ৩১ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলার তদন্তের স্বার্থে ইউপি কার্যালয়ে তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় পাঁচটি রামদা, তিনটি চাপাতি, একটি ছুরি, একটি হ্যামার ও রক্তমাখা একটি তালের ঢাসাসহ (লাঠি) লাঠি-সোটা জব্দ করা হয়।
এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান শীহদুল ফকির ইসলাম, ইউনিয়ন পরিষদের দফাদারসহ এজাহারভুক্ত ১৩ জনকে আটক করা হয়। অন্য আসামিদের আটকে চেষ্টা চলছে বলেও জানান ওসি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৮
এসআরএস