বুধবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে তাদের আটক করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামলা হোসেন এ রায় দেন।
সূত্র জানায়, ইউএনও কামাল হোসেনের নেতৃত্বে মৎস্য বিভাগ, কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশের একটি টিম মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে অভিযান চালায়। অভিযানে দুই নদীর ইলিশা ও তুলাতলী এলাকায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরার অপরাধে ১৫ জনকে আটক করা হয়। এছাড়াও একটি ট্রলার, ১৫ কেজি ইলিশ ও সাত হাজার ২শ’ মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। আটকদের মধ্যে ভ্রাম্যমান আদালতে মাধ্যমে ১১ জনকে এক বছর করে কারাদণ্ড ও চারজনকে পাঁচ হাজার টাকা করে ২০ হাজার টাকা জেল-জরিমানা করা হয়। জব্দ মাছ এতিমখানায় বিতরণ করা হয় এবং জালগুলো আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়।
কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের অপারেশন কর্মকর্তা লে. নুরুজ্জামান শেখ ও সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমের রোববার (৭ অক্টোবর) থেকে রোববার (২৮ অক্টোবর) পর্যন্ত ইলিশ ধরা, জাল ফেলা, বিক্রি ও পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৮
এসআরএস