বুধবার (১০ অক্টোবর) রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
রাজধানীর একটি হোটেলে কসমস ফাউন্ডেশন এবং ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ (আইএসএএস) যৌথভাবে ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ভবিষ্যতের পূর্বাভাস’ শীর্ষক এ আলোচনার আয়োজন করে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব কৃষ্ণান শ্রীনিবাসন বলেন, আমরা একসঙ্গে বিবিআইএন ও বিসমটেকে অতিশক্তিশালী। আমরা যেকোনো উপ-আঞ্চলিক গোষ্ঠীতে আধিপত্য দেখাতে পারি।
তিনি আরও বলেন, সর্বক্ষেত্রে নিবিড় সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারত একসঙ্গে দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার ভূদৃশ্য পালটে দিতে পরে।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে আইএসএএসের পরিচালক সি রাজা মোহন বলেন, বাংলাদেশের নিজের উত্থান ও তার অর্থনৈতিক রূপান্তর আমরা দেখতে পারছি।
এসময় বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি দক্ষিণ এশিয়ায় উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। সেইসঙ্গে তার মতে- বাংলাদেশ, চীন ও ভারতের মধ্যকার সেতুবন্ধন হতে পারে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইএসএএসের মূখ্য গবেষণা ফেলো এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন- সিঙ্গাপুরের অ্যাম্বাসেডর অ্যাট-লার্জ এবং আইএসএএসের চেয়ারম্যান গোপিনাথ পিল্লাই, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতউল্লাহ খান, কসমস গ্রুপের পরিচালক নাহার খান ও মাসুদ খান এবং সাবেক ও বর্তমান কূটনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও সম্পাদকরা।
বাংলাদেশ সময়: ০০১৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৮
টিআর/আরএ