মেঘনার নদীর ইলিশা থেকে চরপিয়াল পর্যন্ত ৯০ ও তেঁতুলিয়া নদীর ভেদুরিয়া থেকে চর রুস্তম পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার অভয়াশ্রম এলাকা হিসেবে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। এসময় ইলিশসহ যেকোনো মাছ ধরা, মজুদ, ক্রয়-বিক্রয় ও পরিবহন নিষেধাজ্ঞা থাকবে বলে মৎস্য বিভাগ জানায়।
মৎস্য বিভাগ জানায়, এ দুই মাস ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ডিম ছাড়ে। আর তাই ১৯০ কিলোমিটার এলাকা মাছের অভয়াশ্রম। মাছের ডিম ছাড়ার প্রক্রিয়া নির্ভিগ্ন করতে মাছ আহরণ বন্ধ থাকবে। এসময় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাধ্যমে জেল-জরিমানা করা হবে।
ভোলা সদর সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বাংলানিউজ বলেন, জেলেরা যাতে ইলিশ না ধরে সে জন্য প্রচার-প্রচারণা ও সচেতনতামূলক সভা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১২টার পর থেকেই ইলিশসহ সব ধরনের মাছ আহরণ নিষিদ্ধ।
তিনি আরও বলেন, নিষেধাজ্ঞা সময়ে জেলেদের জন্য বিশেষ ভিজিএফ চাল দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। নিবন্ধিত ৫২ হাজার জেলে পরিবার প্রতিমাসে ৪০ কেজি করে মোট চার মাস চাল পাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৯
এসআরএস