এ ঘটনায় তার ছেলে ইসলাম, জুয়েল, সুয়েল, প্রতিবেশি হাজিরুল ও রবিউলের ঘরসহ মোট ১৪টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের ছোটদাত গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, দুপুরে রহিমা বাসায় একা ছিলেন। হঠাৎ আগুন দেখে তিনি প্রতিবেশিদের ডাক দেন। এক পর্যায়ে ঘরে থাকা ঋণের ৫০ হাজার টাকা উদ্ধারের জন্য ঘরের ভেতর গেলে অগ্নিদগ্ধ হয়ে রহিমা মারা যান। আগুনের পরিমাণ এতটাই ছিল পঞ্চগড় ও বোদা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে আসার আগেই সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
আটোয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বাংলানিউজকে জানান, রহিমা খাতুনের মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন আটোয়ারী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শারমিন সুলতানা, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেনু একরাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৬ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৯
এনটি