শুক্রবার (২৯ মার্চ) বাদ জোহর জেলা সদর উপজেলার শৌলপাড়া ইউনিয়নের পূর্ব সারেঙ্গা নিজ গ্রামে নামাজে জানাজা শেষে সামাজিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। আতিকুর একই গ্রামের মৃত আব্দুল কাদির মির্জার ছেলে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য লিয়াকত হোসেন বাংলানিউজকে জানান, আতিকুর দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর ধরে রাজধানীর বনানীতে এফ আর টাওয়ায়ে বিদেশি একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। আতিক তার এক ছেলে রাফি (৪), এক মেয়ে তানহা (৭) ও স্ত্রী অ্যানিকে নিয়ে বনানীতেই তার অফিসের কাছাকাছি ভাড়া থাকতেন।
তিনি আরও জানান, ওই টাওয়ারে আগুন লাগার কিছুক্ষণ পর আতিক তার স্ত্রী অ্যানিকে মোবাইফোনে শেষবারের মতো বলেছিলেন- ‘আমাদের অফিস ভবনে আগুন লেগেছে। আমার জন্য দোয়া করো। আমি যদি মারা যাই তাহলে আমার ছেলে-মেয়েকে দেখে রেখো। ’
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনের সূত্রপাত হয়। এ অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জনের প্রাণহানি হয়েছে। অর্ধশতাধিক মানুষ দগ্ধ ও আহত হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০১৯
এসআরএস