বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) গুলশান নগর ভবনে মেয়র আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে আয়োজিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ডিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস, বেসরকারি সংস্থা, বিভিন্ন কমিউনিটির সদস্যদের সমন্বয়ে প্রতিটি দলে ১০ থেকে ১৫ জন সদস্য থাকবে।
এ বিষয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, কেউ কারো সমালোচনা না করে আসুন সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করি। আমাদের বসে থাকার আর সময় নেই। বাংলাদেশের গার্মেন্টসগুলোকে যেভাবে নিরাপদ করেছি, আসুন শহরকেও একইভাবে নিরাপদ গড়ে তুলি।
সভা শেষে সাংবাদিকদের জানানো হয়, ভবন পরিদর্শন দলগুলো ডিএনসিসি এলাকায় অবস্থিত বহুতল ভবনে গিয়ে আগেই তৈরি করা একটি চেকলিস্টের মাধ্যমে ভবনের অগ্নি-ঝুঁকি পরীক্ষা করবে। কোনো ভবনে অগ্নি-নিরাপত্তা যথেষ্ট না থাকলে সে ভবনের প্রবেশস্থলে ‘এই ভবনটির অগ্নি-প্রতিরোধ ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়, সতর্ক থাকুন’ লেখা একটি স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হবে। তাছাড়া ভবনে বসবাসকারী বা ভবন মালিককে দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হবে।
সভায় অন্যদের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই, আরবান রিজিলিয়েন্স প্রজেক্ট ডিরেক্টর ড. তারিক বিন ইউসুফ, বেসরকারি সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল, অ্যাকশনএইড, ওয়ার্ল্ডভিশন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রতিনিধি, বিভিন্ন সোসাইটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৪, ২০১৯
এসএইচএস/এএ