রোববার (৭ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে শিশুটি মারা যায়। আগুনে শিশুটির শরীরের ৯৭ শতাংশ পুড়ে গেছে বলে জানা যায়।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, বাকি তিনজনের শরীরই মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবার অবস্থাই গুরুতর বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এর মধ্যে ফাতেমা ৯৪ শতাংশ, ফারিয়া ৯০ শতাংশ এবং রাফি ৯৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
এর আগে শনিবার (৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফতুল্লার গিরিধারা আবাসিক এলাকার ওই বাসায় এ ঘটনাটি ঘটে। রাত পৌনে ১০টার দিকে চারজনকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দগ্ধরা হলেন- ফাতেমা বেগম (৩৫) এবং তার তিন সন্তান সাফওয়ান (৫), ফারিয়া (৯) ও রাফি (১১)। এর মধ্যে সাফওয়া চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।
সাফওয়ান স্থানীয় একটি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র এবং ফারিয়া পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। ফাতেমার স্বামী আব্দুর রহিম ঘটনার সময় বাসায় ছিলেন না। তিনি কর্মস্থলে ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩২ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৮, ২০১৯
এজেডএস/জিপি