অনুষ্ঠানে শিল্পকলার সঙ্গে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন।
এদিন একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৬টায় একাডেমির মুক্তমঞ্চে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন ও বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে শুরু হয় কর্মসূচির শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে প্রাণ এনে দেয় ওস্তাদ শাহাদাৎ হোসেন খানের সরোদের সুর। এরপর অ্যাক্রোয়েটিক প্রদর্শনী করেন শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা।
ধামাইল দলীয় নৃত্য পরিবেশন করেন শিল্পকলা একাডেমির শিল্পী গোষ্ঠী। তারপর সমবেত সংগীত পরিবেশন করেন সাংস্কৃতিক সংগঠন বহ্নিশিখা।
এরপর বাউল, পালাগান পরিবেশন করা হয়। একক সংগীত পরিবেশন করেন সেলিনা আক্তার চুমকি, জমসের আলী বয়াতি, ইতি আক্তার, আলম দেওয়ান, মামুন, মিনু বাউল। আবৃত্তি করেন ভাস্বর বন্দোপাধ্যায়, হাসান আরিফ ও ঝর্ণা সরকার।
অনুষ্ঠানে ঢাকা নাট্যদল প্রধানদের শুভেচ্ছা জানানো হয়। সমবেত নৃত্য প্রদর্শন করেন সামিনা হোসেন প্রেমার দল। আরও ছিল নৃত্যালোক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিবেশনা।
ছিল ‘এসো হে বৈশাখ…’ গানের মধ্যদিয়ে নববর্ষ বরণ। সবশেষে ছিলো র্যাফেল ড্র, যা এবারই প্রথম।
এদিকে নববর্ষ উপলক্ষে রোববার সকাল ৮টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে লাটি খেলা, অ্যাক্রোয়েটিক প্রদর্শনী, সংগীত ও নৃত্য পরিবেশন। এরপর বিকাল ৩টায় শিল্পকলার জাতীয় নাট্যশালার মিলনায়তনে হা ডু ডু খেলা, লাঠি খেলা, লোকসংগীত ও নৃত্য পরিবেশিত হবে।
এদিকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মাঠে চৈত্রের শেষ বিকেলের ঝড়ে চৈত্র সংক্রান্তির সব আয়োজন পণ্ড হয়ে গেছে। পরে ওই অনুষ্ঠান স্থগিত করে দেয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০১৯
জিসিজি/এমএ