তিনি বলেছেন, কমলাপুর থেকে সমগ্র পশ্চিমাঞ্চলগামী ট্রেনের টিকিট, বিমানবন্দর স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীগামী আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট, তেজগাঁও থেকে ময়মনসিংহ ও জামালপুরগামী ট্রেনের টিকিট, বনানী থেকে নেত্রকোণাগামী মোহনগঞ্জ ও হাওড় এক্সপ্রেসের টিকিট ও ফুলবাড়িয়া (পুরাতন রেল স্টেশন) থেকে সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী সব আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করা হবে।
বুধবার (১৫ মে) দুপুর আড়াইটায় রাজধানীর রেলভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য দেন মন্ত্রী।
নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ঈদের প্রায় ১০ দিন আগে ২২ মে থেকে ২৬ মে পর্যন্ত ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করা হবে। আর ঈদ পরবর্তী ট্রেনের ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ২৯ মে, চলবে ০২ জুন পর্যন্ত। ২২ মে ৩১ মে’র, ২৩ মে ১ জুনের, ২৪ মে ২ জুনের, ২৫ মে ৩ জুনের ও ২৬ মে ৪ জুনের টিকিট বিক্রি করা হবে। আর ২৯ মে ৭ জুনের, ৩০ মে ৮ জুনের, ৩১ মে ৯ জুনের, ১ জুন ১০ জুনের এবং ২ জুন ১১ জুনের ফিরতি টিকিট বিক্রি করা হবে। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টিকিট বিক্রি করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন রুটে আট জোড়া স্পেশাল ট্রেন চলবে। ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটে এক জোড়া স্পেশাল ট্রেন চলবে। চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম রুটে দুই জোড়া স্পেশাল ট্রেন চলবে। কলকাতা-খুলনার বন্ধন ট্রেন স্পেশাল হিসেবে চলবে খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটে।
এছাড়া ঢাকা-ঈশ্বরদী-ঢাকা রুটে একটি, লালমনিরহাট-ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে একটি, শোলাকিয়া স্পেশাল-১ ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার রুটে ঈদের দিন, শোলাকিয়া স্পেশাল-২ ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ রুটে ঈদের দিন স্পেশাল ট্রেন হিসেবে চলবে। তবে স্পেশাল ট্রেনের টিকিট অ্যাপসের মাধ্যমে কেনা যাবে না বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৬ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০১৯
টিএম/টিএ