বুধবার (২৯ মে) জাপানের প্রধানমন্ত্রী আবে শিনজোর কার্যালয়ে তার ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এ চুক্তি সই হয়।
চুক্তির আওতায় যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে, সেগুলো হলো- মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প-১, ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট উন্নয়ন প্রকল্প (লাইন-১), সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ উৎসাহিতকরণ প্রকল্প-২ ও জ্বালানি সক্ষমতা ও সংরক্ষণ উৎসাহিতকরণ অর্থায়ন প্রকল্প (ফেজ-২) ।
এর আগে দুই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমেদ, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক প্রমুখ।
জাপানের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী আবে শিনজো ছাড়াও দেশটির নীতি-নির্ধারক ও সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তারও আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান আবে শিনজো। এ সময় শেখ হাসিনাকে লালগালিচা সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
জাপান এককভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী। ১৯৭২ সাল থেকে দেশটির কাছ থেকে বাংলাদেশ মোট ১ হাজার ১৩০ কোটি ডলারের সহায়তা পেয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় এই নতুন উন্নয়ন সহায়তা চুক্তি সই হলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৩ ঘণ্টা, মে ২৯, ২০১৯
এমইউএম/এইচএ/
** রপ্তানিমুখী খাতে বিনিয়োগে জাপানি ব্যবসায়ীদের আহ্বান