শনিবার (১৩ জুলাই) দুপুরে ঘটনার চারদিন পর নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে অন্তরের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় কাভার্ডভ্যান চালক ওমর ফারুককে আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায়, নিহত অন্তর চন্দ্র দাস বন্দর স্কুল ঘাট এলাকার একটি বাসায় পরিবারের সঙ্গে ভাড়া থাকতেন।
অন্তরের মা শেফালী রানী দাস বাংলানিউজকে বলেন, অন্তর একটি কাভার্ডভ্যানের হেলপার হিসেবে কাজ করতো। প্রচণ্ড জ্বর নিয়েও সে গত ৯ জুলাই কাজে যায়। সেদিন তাকে গাড়ি পরিষ্কার করতে বলেন চালক ওমর ফারুক। পরিষ্কার করতে না চাইলে তাকে লাঠি দিয়ে মারধর করে চালক। পরে তাকে একটি বেসরাকির ক্লিনিকে চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে আনা হয়। আজকে অবস্থা খারাপ হওয়ায় নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসাপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. গোলাম মোস্তফা ইমন বাংলানিউজকে বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই অন্তরের মৃত্যু হয়।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বাংলানিউজকে জানান, অন্তরকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে একজন আটক করা হয়েছে। তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৪ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০১৯
এইচএডি/