তিনি বলেছেন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়ের (এলজিআরডি) কিছু রাস্তা আছে, সেগুলোকে মহাসড়ক বিভাগে আনার সুপারিশ করেছেন ডিসিরা। একইসঙ্গে এসব রাস্তা প্রশস্ত ও ফোরলেন করার কথাও বলেছেন তারা।
বুধবার’ (১৭ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ কক্ষে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের চতুর্থ দিনের তৃতীয় অধিবেশন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন।
সচিব নজরুল ইসলাম বলেন, আমাদের দিক থেকে ডিসিদের একটা মেসেজ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সামনে পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদকে কেন্দ্র করে মহাসড়কের পাশে অনেক সময় কোরবানির পশুর হাট বসে। এতে করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি হয়। তাই রাস্তায় যাতে হাট বসতে না পারে, সে জন্য ডিসিদের সহযোগিতা চেয়েছি।
বিভিন্ন জেলাতে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিভিন্ন জেলাতে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হয়। এ জন্য প্রতিটি জেলাতেই অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে একটা বোর্ড রয়েছে। অনেক জেলাতে নিয়মিত এ বোর্ডের সভা হয়। আবার দু’একটা জেলাতে মিটিং নিয়মিত হয় না। আমরা সব জেলাতে নিয়মিত মিটিং করার জন্য বলেছি।
ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, উন্নয়নের জন্য মহাসড়ক নির্মাণ বা প্রশস্তকরণের ক্ষেত্রে ভূমি অধিগ্রহণ করতে হয়। আমরা জেলা প্রশাসকদের সহায়তায় ভূমি অধিগ্রহণ করে থাকি। কিন্তু বৈদেশিক অর্থায়নে বাস্তবায়িত মেগা প্রকল্পগুলোতে একটা নিদিষ্ট সময় দেওয়া থাকে। অনেক সময় ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতায় সময়মত প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যায় না। সে বিষয়গুলোতে আমরা ডিসিদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩০ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৯
জিসিজি/টিএ