রোববার (২১ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এ আত্মসমর্পণ করেন তিনি।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ বাংলানিউজকে জানান, খুলনার লবণচরা থানাধীন বুড়ো মৌলভীর দরগা রোডের বাসিন্দা শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি শরিফুল আত্মসমর্পণ করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ১৮ সেপ্টেম্বর এক্সিম ব্যাংক কর্মকর্তা পারভীনকে গণধর্ষণ ও তার বাবা ইলিয়াসকে হত্যার পর বাবা ও মেয়ের মরদেহ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেয় আসামিরা। পরে ঘরের জিনিসপত্র লুটপাট করে পালিয়ে যান তারা। খুলনা নগরের লবণচরা থানাধীন বুড়ো মৌলভীর দরগা এলাকার তিন নম্বর গলির ঢাকাইয়া হাউস এপি ভিলায় এ ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনায় পৃথক দু’টি মামলা হয়। এ মামলার পাঁচ আসামি লবণচরা থানাধীন বুড়ো মৌলভীর দরগা রোডের বাসিন্দা শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে সাইফুল ইসলাম পিটিল (৩০), তার ভাই শরিফুল (২৭), আবুল কালামের ছেলে লিটন (২৮), অহিদুল ইসলামের ছেলে আবু সাইদ (২৫) ও মৃত সেকেন্দারের ছেলে আজিজুর রহমান পলাশকে (২৬) ফাঁসির রায় দেন আদালত।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৮ ঘণ্টা, জুলাই ২১, ২০১৯
এমআরএম/আরআইএস/