এদিন চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মামুনুর রশিদের আদালত।
এরআগে রোববার সকাল সাড়ে ১১টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে মামলার ১৬ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
এ মামলার ৯২জন সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৮জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। রোববার চারজনের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হলে ৩২জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হবে। যা মোট সাক্ষীর এক তৃতীয়াংশের বেশী।
গত ২৭ জুন মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী নুসরাতের বড়ভাই মাহমুদুল হাসান নোমানের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। শুরুর পর থেকে প্রতি কর্মদিবসেই আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ চালিয়ে যাচ্ছেন।
গত ৬ এপ্রিল ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষা কেন্দ্রে গেলে নুসরাতকে ছাদে ডেকে নিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলার বিরুদ্ধে করা শ্লীলতহানির মামলা তুলে না নেওয়ায় তাকে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে; যা মৃত্যুশয্যায় নুসরাত বলে গেছেন। এরপর টানা পাঁচদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে ১০ এপ্রিল মারা যান নুসরাত জাহান রাফি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৯ ঘণ্টা, জুলাই ২১, ২০১৯
এসএইচডি/ওএইচ/