শুক্রবার (২ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা-ঠাকুরগাঁও মহাসড়কে নিশাত পরিবহন ও ডিপজল এন্টারপ্রাইজের বাস দু’টি এ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
নিহতরা হলেন- মোস্তফা কামাল ও তার স্ত্রী মনছুরা, আব্দুর রহমান তরুণ (৪০), আব্দুল মজিদ (৫২), সরস্বতী সাহা (৫০), ক্ষিতীশ চন্দ্র (৪৫), মঙ্গলী রানী ও তার পুত্রবধূ জবা রানী।
নিহত আনোয়ারা ও কামরুন্নেসার প্রতিবেশী আবু তোরাব মানিক বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার রাতে রমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আনোয়ারা ও কামরুন্নেসার কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তারা দু’জন ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার লাহিড়ী গ্রামের বাসিন্দা।
নিহতদের মধ্যে মঙ্গলী ও জবার বাড়ি দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলায়। বাকি আট জনের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার লাহিড়ী গ্রামে বলে জানা গেছে। তবে আহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
সকালে দুর্ঘটনাস্থলে থাকা জেলার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার আল আসাদ মাহফুজ ইসলাম বাংলানিউজকে আট জনের মৃত্যুর বিষয়টি জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডিপজল এন্টারপ্রাইজের বাসটি ঢাকা থেকে ছেড়ে ঠাকুরগাঁও যাচ্ছিল। আর নিশাত পরিবহনের বাসটি ঠাকুরগাঁও থেকে ছেড়ে দিনাজপুর যাচ্ছিল। খোঁচাবাড়ি এলাকায় পৌঁছালে বাস দু’টি মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়ায়।
বাংলাদেশ সময়: ২৩১৩ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০১৯
ওএইচ/