কথাগুলো বাংলানিউজকে বলেন শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালাপুর এলাকার সিরাজনগর গ্রামের খামারি আবদুল মতিন রাজু। তার রয়েছে ১৫টি দুধেল গাভী।
তিনি বলেন, ‘গরুটি বেশি দুধ খেতে পছন্দ করতো বলে আমি তার নাম রেখেছি ‘দুধরাজা’। তার মায়ের দেওয়া ৪০ লিটার দুধ বলতে গেলে সবটুকুই এটাকে খাইয়েছি। আড়াই বছর ধরে এই গরুটি লালন পালন করছি। এর পেছনে সব মিলে প্রতিমাসে ১০/১২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে’।
খামারি মতিন রাজুর দাবি, গরুটিকে প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হয়েছে। মোটাতাজা করতে কোনো প্রকার ইনজেকশন কিংবা ক্ষতিকর কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়নি।
বাড়িতে গাভী প্রতিপালনের লোকবল থাকা সত্ত্বেও তিনি নিজেই অনেক সময় দুধরাজার পরিচর্যা করছেন। এই ঈদে যদি উপযুক্ত দাম পান তাহলে এটি বিক্রি করবেন, আর বিক্রি করতে না পারলেও ক্ষতি নেই। আবার আগামী বছরে ঈদে গরুটি বিক্রি করবেন বলে বাংলানিউজকে জানান খামারি আবদুল মতিন রাজু।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৭ ঘণ্টা, আগস্ট ০৪, ২০১৯
বিবিবি/জেডএস