মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বিকেলে এমন আশঙ্কার কথাই বলছিলেন গাবতলী পশুর হাটে আসা গরু ব্যাপারীরা।
কুষ্টিয়ার হরলা থেকে আসা গরু ব্যাপারী হাফিজুল বিশ্বাস বাংলানিউজকে বলেন, আমি আর আমার খালাতো ভাই মিলে এবার গাবতলীর হাটে ১৪টি গরু নিয়ে এসেছি।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে তিন লাখ টাকার গরু দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করে বাড়ি গেছি। এবার যে কি হবে আল্লাহই ভালো বলতে পারেন। এখনও বেচাকেনা শুরু হয় নাই। আশা করছি বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বা শুক্রবার (৯ আগস্ট) থেকে বেচাকেনা শুরু হবে। তখনই বোঝা যাবে।
কুষ্টিয়ার মিরপুর থেকে আসা গরু ব্যাপারী হুর আলী বাংলানিউজকে বলেন, এবার গাবতলী হাটে গরু আনছি ১১টা। আমার প্রতিটা গরুই গোয়ালের। একটা ছাড়া বাকি সবকটাই মাঝারি আকারের গরু। আশা করছি এবার হাটে আমার সবগুলো গরু ১৬ থেকে ১৭ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারব।
তিনি আরও বলেন, এবার বেশি লাভের আশা করছি না। বন্যা ও ডেঙ্গু রোগের কারণে দেশের অবস্থা ভালো না। আমার সব গরু বিক্রি করে বাড়ি যেতে পারলেই হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২৩ ঘণ্টা, আগস্ট ০৭, ২০১৯
এমএমআই/এসএ