সোলাইমান নামে এক ক্রেতারা জানান, বিকেলে বরিশাল সদরের কাগাশুরা হাটে গিয়েছেন। সেখানে প্রচুর গরু আছে, তবে পছন্দ মতো দাম না পাওয়া গরু কিনতে পারেননি।
মারুফ নামের অপর ক্রেতা জানান, বরিশাল নগর ও আশপাশের হাটগুলো শুক্রবার ঘুরেছেন, শনিবার কসাইখানার হাট থেকে একটি গরু কিনেছেন। মূলত গরুটি রোগা কিনা এবং সতর্ক থাকে কিনা তা দেখেই কিনেছেন। তবে হাটভেদে পশুর দাম কমবেশি আছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান বাজারে একটি গরু মানেই ৫০ হাজার টাকার ওপরে চিন্তা করতে হবে। আর ছাগল মানেই ১২-১৫ হাজার টাকার ওপরে।
আর বিক্রেতারা বলছেন, হাটে কোনো বিদেশি গরুর আমদানি নেই বললেই চলে, তেমনি কৃত্রিমভাবে মোটাতাজা গরুও নেই। তাই ক্রেতারা নিঃসন্দেহে গরু কিনতে পারছেন। আর দাম মূলত ওঠানামা করছে হাটের দূরত্ব, যাতায়াত ব্যয়ের ওপর নির্ভর করে।
বরিশাল নগরে ২টি স্থায়ী এবং ৪টি অস্থায়ীসহ পশুর হাট বসেছে ৬টি। এছাড়া জেলার ১০ উপজেলায় বসেছে স্থায়ী-অস্থায়ী ৬০টি পশুর হাট। তবে নির্ধারিত এসব টের বাহির নগরের নবগ্রাম রোড, বটতলা এলাকা ছাড়াও বিভিন্ন উপজেলায় অবৈধভাবে ছোট-খাটো হাট বসানো হয়েছে। যেখানে বেশিরভাগ পশুর মালিক কসাইরা।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, আগস্ট ১০, ২০১৯
এমএস/এএটি