ঈদের নামাজ শেষে একক ও ভাগে গরু কোরবানি দেওয়া হয়। কেউ কেউ খাসিও কোরবানি দেন।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা আলম হোসেন (৬০) বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিবছর মাদ্রাসা, এতিমখানা, গরিব মানুষের মধ্যে চামড়া বিক্রির টাকা বিতরণ করা হতো। কিন্ত এবার সেই সাহায্য দেওয়া সম্ভব হবে না।
জেলার সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের হাসান বাংলানিউজকে বলেন, আমার ৫০ হাজার টাকা দামের গরুর চামড়া নিয়ে বিক্রির জন্য সৈয়দপুর আড়তে যাই। সেখানে চামড়ার দাম বলা হয় মাত্র ৮০ টাকা! আরও বলা হয়- ‘দিলে দেন, না হলে বাড়ি নিয়ে যান। ’ বাধ্য হয়ে রাগে-ক্ষোভে চামড়াটি বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে এসে মাটিতে গর্ত খুঁড়ে পুঁতে ফেলি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১২, ২০১৯
এসআরএস