মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) রাজধানীর গুলশান নগর ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য দেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম।
আতিক বলেন, মশার ওষুধ ছিটানোর জন্য নতুন মেশিন আনছি আমরা।
আতিকুল ইসলাম আরও বলেন, মশার ওষুধ ছিটানোর প্রক্রিয়াকে আরও উন্নত করছি আমরা। প্রতিটি ওয়ার্ডে অন্তত ১০টি করে ফগিং মেশিন থাকবে আমাদের। একটি করে মোটরবাইক ও গাড়ি ইতোমধ্যে দেওয়া হয়েছে। মশককর্মীদের ইতোমধ্যে জিপিএস ট্র্যাকারের আওতায় আনা হয়েছে। এখন আমরা তাদের আইওটি অর্থ্যাৎ ইন্টারনেট অব থিংসের আওতায় আনছি। অনেক সময়েই অভিযোগ আসে, মশার ওষুধ সঠিক পরিমাণে দেওয়া হয় না। সেই অভিযোগের বিষয়েও জানা যাবে এ প্রযুক্তির মাধ্যমে।
একই সঙ্গে ঈদ উদযাপন শেষে রাজধানীতে ফেরত আসা নাগরিকদের ডেঙ্গু বিষয়ে সচেতন ও সাবধান থাকার আহ্বান জানান মেয়র।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হাই, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মোমিনুর রহমান মামুন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মঞ্জুর হোসেনসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৪ ঘণ্টা, আগস্ট ১৩, ২০১৯
এসএইচএস/এএ