শুক্রবার (১৬ আগস্ট) রাতে ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন (মেইনটেনেন্স) অফিসার লে. কর্নেল জিল্লুর রহমান ব্রিফিংয়ে একথা বলেন।
এ ঘটনায় আহত হয়েছে তিনজন।
তিনি জানান, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনই বলা যাচ্ছে না। তদন্তের পর জানা যাবে। পানিস্বল্পতার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের ডিডি দিলিপ কুমার সাহা বলেন, এখনও আমরা নিখোঁজের সংবাদ পাইনি। বস্তিতে ঢোকার পথ সরু। যে কারণে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ঢুকতে পারেনি। মূল সড়ক থেকে পাইপ টেনে ভেতরে নেওয়া হয়েছে।
ঝিলের পানির উপর বস্তির ঘর। বাঁশ চাটাই দিয়ে ঘর তৈরি করা। যে কারণে আগুন দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
তিনি আরও বলেন, আমরা এখনও ভেতরে যেতে পারিনি। চেষ্টা করছি। নিচে ঝিলের পানির কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ৭০ শতাংশ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুন আর ছড়ানোর সম্ভাবনা নেই।
***ছাই হওয়ার পথে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ঘর
***আমার যতটুকু সাধ্য আছে সহায়তা করবো: ইলিয়াস মোল্যা
***মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে ২০ ইউনিট
***পানি সংকট, আগুন নেভাতে হিমশিম খাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস
***আহতদের চিকিৎসাব্যয় ডিএনসিসি বহন করবে: আতিক
বাংলাদেশ সময়: ২৩১৬ ঘণ্টা, আগস্ট ১৬, ২০১৯
পিএম/এএ