শুক্রবার (১৬ আগস্ট) দিনগত রাত সোয়া ১২টার দিকে মেয়র আতিক বলেন, ঘরগুলো প্রায় সবই পুড়ে গেছে। বস্তিবাসী যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের থাকার জন্য স্থানীয় পাঁচটি স্কুল নির্ধারণ করা হয়েছে।
‘যতদিন বাসস্থান ঠিক না হবে, ততদিন তারা এখানে থাকবে-খাবে। এর জন্য উত্তর সিটি করপোরেশন, ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সহায়তায় খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করছি। ’
মেয়র বলেন, ঘটনাস্থলে পানির হাইড্রেন্ট নেই, গলিগুলো খুব সরু। আমরা এ দুর্যোগ কাটিয়ে ওঠার জন্য কাজ করছি। বস্তিবাসীর সহায়তা ও পুনর্বাসনের জন্য প্রধানমন্ত্রী এবং তার দফতরে যোগাযোগ করছি। সে নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করা হবে।
২০০৭ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে বাউনিয়া বাঁধে বস্তিবাসীর জন্য ১০ হাজার ফ্ল্যাট তৈরির প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে। ওইখানে এসব বস্তিবাসীরা ফ্ল্যাট পাবে বলেও জানান মেয়র।
***আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা-থাকার ব্যবস্থা করা হবে
***সব পুড়িয়ে নিভলো আগুন, আহত ৩
***২৪ ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে, নিভেছে ৭০ শতাংশ
***আগুন নিয়ন্ত্রণে উৎসুক জনতাই সবচেয়ে বড় বাধা
***ছাই হওয়ার পথে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ঘর
***আমার যতটুকু সাধ্য আছে সহায়তা করবো: ইলিয়াস মোল্যা
***মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে ২০ ইউনিট
***পানি সংকট, আগুন নেভাতে হিমশিম খাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস
***আহতদের চিকিৎসাব্যয় ডিএনসিসি বহন করবে: আতিক
বাংলাদেশ সময়: ০০৪০ ঘণ্টা, আগস্ট ১৭, ২০১৯
এসএইচএস/এমএমআই/পিএম/এএ