রোববার (১৮ আগস্ট) বিকেলে নিহতের চাচা সহিদ উদ্দিন বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান।
নাজিম উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের গণিপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে।
চাচা সহিদ উদ্দিন জানান, গত কয়েকদিন যাবত জ্বর নিয়েই পরিবহনে কাজ করছিলেন নাজিম। কিন্তু শনিবার (১৭ আগস্ট) শরীরে ভীষণ ব্যথা ও গায়ে প্রচণ্ড জ্বর নিয়ে গ্রামের বাড়ি এসে হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। পরে তাকে দ্রুত চৌমুহনী রাবেয়া হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ডেঙ্গু ধরা পড়লে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই তাকে ঢাকার বেসরকারি ইউনিভার্সাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার তার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালটির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার ভোরে তার মৃত্যু হয়। বিকেলে নিজামকে তার গ্রামের বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১৮, ২০১৯
এসআরএস