দেলোয়ার ফরিদপুর সদর উপজেলার গোরডাঙ্গীর চর এলাকায় শেখ সফিউদ্দিনের ছেলে। তিনি জেলা শহরের পূর্ব খাবাসপুর লঞ্চঘাট মসজিদের খাদেম হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন বলে জানা গেছে।
ফরিদপুর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মাহফুজুর রহমান বুলু বাংলানিউজকে বলেন, দেলোয়ার জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। পরে রোববার (১৮ আগস্ট) সেখান থেকে তাকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে সোমবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতাটিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৯ জুলাই ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার লোহারটেক বাছার ডাঙ্গী গ্রামের সেলিম বিশ্বাস (৪০); ০১ আগস্ট মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট এলাকার শারমীন (২২); ০৯ আগস্ট গোপালগঞ্জে মুকসুদপুর উপজেলার ডোমরাকান্দি গ্রামের মাহাবুব হোসেনের স্ত্রী লিপি আক্তার (২৫); ১৭ আগস্ট মাগুরা সদরের চাঁদপুর এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে সুমন বাশার বাবু (২২) নামে এক কলেজছাত্র ও রাজবাড়ীর সুলতানপুর গ্রামের ইউনুস শেখের (৫৫) মৃত্যু হয়।
এছাড়াও ০৫ আগস্ট ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলা সদরের কামার গ্রামের কানাই সাহার মেয়ে স্কুলছাত্রী অথৈ সাহার মৃত্যু হয়। এনিয়ে ফরিদপুরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সাত জনের মৃত্যু হলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৩ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৯
এসআরএস