মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকালে ওই অভিযান পরিচালনা করেন মেয়র। এডিস মশার লার্ভা ধ্বংস নিশ্চিত করতে এ সময় বাগান গেটসহ হাসপাতাল চত্বরসংলগ্ন ফুটপাত থেকে অবৈধ দোকানপাটও উচ্ছেদ করা হয়।
এদিকে হাসপাতালের একপাশে যখন মশক নিধন কার্যক্রম চলছে, অন্যপাশেই দেখা যায় বিপরীত চিত্র। জরুরি বিভাগের পাশে পানির পাম্প ও বিদ্যুৎ সাব-স্টেশনের কাছে দেওয়ালসংলগ্ন একটি গর্তে সন্ধান মেলে অজস্র মশার।
এ ব্যাপারে পানির পাম্প ও সাব–স্টেশনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েক কর্মচারী বাংলানিউজকে জানান, দুয়েক দিন পরপরই সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে এখানে মশক নিধনে ধোঁয়া দিয়ে যায়। কিন্তু মশাগুলো মরে না। এখানেই আরও মশার জন্ম হচ্ছে। এর মধ্যে এডিস মশা থাকার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
পানির পাম্পের অপারেটর শাহ আলম জানান, এখানে কেন গর্ত করা হয়েছে আমার জানা নেই। তবে এখানে লক্ষ লক্ষ মশা দেখা যাচ্ছে। এখানে মশার ওষুধ দিতে সিটি কর্পোরেশনের লোকজন আসে। তাদের সঙ্গে আমাদের হাসপাতালের লোকও থাকে। কিন্তু মশাগুলো কেন মরছে না, তা বলতে পারি না।
এ ব্যাপারে ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বাংলানিউজকে বলেন, অনেক আগে থেকেই সমস্ত হাসপাতালে মশা নিধনের কাজ চলছে। ছোট ছোট গর্ত থাকতে পারে। সেখানে আবারও মশা জন্ম নিতে পারে। আমাদের মশক নিধনের কাজ চলবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৮ ঘণ্টা, আগস্ট ২০, ২০১৯
এজেডএস/এইচজে/এইচএ