বুধবার (২১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া তলায় এ প্রতীকী কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত লুৎফুজ্জামান বাবর, আবদুস সালাম পিন্টু ও হারিস চৌধুরীর প্রতীকী ফাঁসি দেওয়া হয়।
এর আগে বেলা ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানার নেতৃত্বে কালো পতাকা মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রতীকী ফাঁসির মঞ্চের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
প্রতীকী ফাঁসির মঞ্চের পাশেই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ভয়বহতা নিয়ে আলোকচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
এ সময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানা বলেন, ‘২০০৪ সালের আগস্টের এই দিনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মধ্যদিয়ে দেশকে অন্ধকারে পতিত করার ষড়যন্ত্র চালানো হয়। কিন্তু দেশরত্ন শেখ হাসিনা অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। তার জন্যেই আমরা আজ সমৃদ্ধ বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ’
তিনি বলেন, সেদিনের ভয়াবহ ও নারকীয় হামলায় রক্তাক্ত হয়েছিল বাংলাদেশ। এই হামলার সঙ্গে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার জড়িত থাকলেও তখন তারা এটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার হীন চেষ্টা চালায়। তাই এ হামলায় জড়িতদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে।
এ সময় শাখা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় দুইশত নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩১ ঘণ্টা, আগস্ট ২১, ২০১৯
এমএ/