সোমবার (২৬ আগস্ট) বেলা সোয়া ১১টার দিকে সিলেট-তামাবিল সড়কের সদর উপজেলার পরগণা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সোহেল মিয়া সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার পূর্ব শ্রীরামপুরের লিলু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, সিএনজি অটোরিকশাটি জাফলংয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ঘটনাস্থলে যাওয়া মাত্র সিএনজি অটোরিকশার সঙ্গে হিউম্যান হলারের সংঘর্ষ হয়। এতে লেগুনায় থাকা যাত্রী সোহেল মিয়াসহ অন্তত ১১ থেকে ১২ জন গুরুতর আহত হন। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতাল নেওয়ার পথে সোহেল মিয়া মারা যান।
প্রাথমিকভাবে আহতদের মধ্যে আটজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন-মোগলাবাজারের সুশীল দাসের ছেলে সুমিত দাস (২০),তপন মিত্রর ছেলে তুহিন মিত্র (২২), ইসহাক আলীর ছেলে সাকিব (২০), আলী আহমদের ছেলে সাব্বির (২৫), মতিন মিয়ার ছেলে সালাম (১৪), গোপাল পালের ছেলে প্রীতম পাল (১৮), সিননাত পুরের টিয়া মিয়ার ছেলে জয়নাল (৩২) ও দীপক (২৮)।
সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান (র.) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দু’টি উদ্ধার করা হয়েছে এবং হতাহতদের উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহত যুবকসহ কয়েকজন সিএনজি অটোরিকশায় জাফলং ঘুরতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে হিউম্যান হলারের (লেগুনা) সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। আহতদের মধ্যে ৬ জনের অবস্থা গুরুতর জানিয়ে ওসি বলেন, দুর্ঘটনার পর ওই সড়কে যানবাহন চলাচল অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২০ ঘণ্টা, আগস্ট ২৬, ২০১৯
এনইউ/ওএইচ/