সোমবার (২৬ আগস্ট) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এই চার্জশিট অনুমোদন করা হয়েছে বলে সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, পরস্পর যোগসাজশে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ডকুমেন্ট তৈরি করে ঋণের নামে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, কারওয়ানবাজার শখার ফান্ডেড ও ননফান্ডেড মিলিয়ে মোট ২৬০ কোটি ১৮ লাখ চার হাজার ৪৪৯ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে সাত জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে কমিশন।
মামলার আসামিরা হলেন- ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জসিম আহমেদ, ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং লিমিটেডের পরিচালক মিসেস ইয়াসমীন আহমেদ, মেসার্স রোজবার্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হযরত আলী, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, কারওয়ানবাজার করপোরেট শাখার সাবেক এসপিও মো. আবুল হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, কারওয়ানবাজার করপোরেট শাখার সাবেক এসপিও গোলাম রসুল, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক কারওয়ানবাজার করপোরেট শাখার সাবেক এজিএম মো. সারোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক কারওয়ানবাজার করপোরেট শাখার সাবেক ডিজিএম ও শাখা ব্যবস্থাপক মো. যুবায়ের মনজুর।
অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় চার্জশিট অনুমোদন দেয় দুদক।
এর আগে ২০১৭ সালের ৪ আগস্ট দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে তেজগাঁও থানা মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নম্বর-০৬।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৬ ঘণ্টা, আগস্ট ২৬, ২০১৯
এসএমএকে/এএ