সোমবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম এ রায় দেন। এসময় আসামির অনুপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত শাহিন ঢাকার ধামরাইয়ের যুবাচর এলাকায় মৃত আমির উদ্দীনের ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২০১৮ সালের ২৭ এপ্রিল সকালে চুয়াডাঙ্গা থেকে খুলনামুখী মর্ডান নামে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে সাতটি স্বর্ণের বারসহ (৭০ ভরি) শাহিনকে আটক করে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির সদস্যরা। জব্দ স্বর্ণের আনুমানিক বাজারমূল্য সাড়ে তিন লাখ টাকা।
পরের দিন ২৮ জুন বিজিবির হাবিলদার আবুল বাশার বাদী হয়ে আটক শাহীনকে আসামি করে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে একই বছরের ৩০ জুন ওই ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে পুলিশ।
১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সোমবার বিকেলে এ রায় দেন বিচারক। একই সঙ্গে জব্দ স্বর্ণের বারগুলো রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করারও আদেশ দেন।
উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেওয়ার পর থেকে পালাতক রয়েছেন আসামি শাহীন।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, আগস্ট ২৬, ২০১৯
এসআরএস