মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দীঘিনালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম চন্দ্র দে বিষয়টি বাংলানিউজকে জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, সোমবার (২৬ আগস্ট) দিনগত রাতে দীঘিনালা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) পীযূষ কান্তি দে বাদী হয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একটি এবং অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় অপর একটি মামলা করেন।
তিনি আরও জানান, মঙ্গলবার সকালে দীঘিনালা থানা থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর প্রহরায় মরদেহ তিনটি খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে আনা হয়। এখানে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এরআগে সোমবার সকালে বড়াদমে ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপপন্থি সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সেনাটহলের গুলিবিনিময় ঘটে। এতে তিন সন্ত্রাসী নিহত হয়। এর পর আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে সেনাবাহিনীর টহল দল নিয়মিত অভিযানে গেলে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তাদের লক্ষ্য করে অতর্কিত গুলি চালায়। এসময় সেনাবাহিনীর সদস্যরাও পাল্টা গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই তিন সন্ত্রাসী নিহত হয়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এরা সবাই প্রসীত খীসাপন্থি ইউপিডিএফের সদস্য।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১৯
এডি/ওএইচ/