তিনি বলেছেন, খনন কাজে তদারকি আরও জোরদার করতে হবে। পাশাপাশি দাফতরিক কাজে আরও গতিশীলতা আনতে হবে।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) উন্নয়ন, আর্থিক ও প্রশাসনিক সভায় এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
সভায় জানানো হয়, বিআইডব্লিউটিএ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রায় ২৪৪ কোটি টাকা আয় করেছে।
ঢাকার চারপাশে নদীর সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে নির্মাণ কাজ তরান্বিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে জানানো হয় যে, কামরাঙ্গীরচর ও রামচন্দ্রপুরে সীমানা পিলার স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে।
নদী তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও বর্জ্য উত্তোলনের জন্য ছয়টি নতুন এক্সাভেটর সংগ্রহ করা হয়েছে। নদীকে দূষণমুক্ত করতে ‘রিভার ক্লিনার ভেসেল’ সংগ্রহ করা হবে। নৌপথ খননে আরও ড্রেজিং সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে।
এছাড়া জামালপুরের বাহাদুরাবাদঘাট ও গাইবান্ধার বালাশীঘাটের মধ্যে দ্রুত ফেরি সার্ভিস চালু করা, শূন্যপদে জনবল নিয়োগ, চিলমারী নদীবন্দরসহ অন্যান্য নদীবন্দর ও ঘাটগুলোর উন্নয়ন কাজ দ্রুত শেষ করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ভোলা নাথ দে এবং বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মাহবুব-উল-ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৯
এমআইএইচ/ওএইচ/