সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নাইক্ষ্যংছড়ি ঘুমধুমের বাইশফাঁড়ি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে এই স্থলমাইন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
মজিদ উখিয়া কুতুপালং ২ নম্বর শরণার্থী শিবিরের ডি-১ ব্লকের আবদুল মালেকের ছেলে।
ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক ইমন চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, বাইশফাঁড়ির থোয়াইঙ্গাঝিরি এলাকার বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ৩৮-৩৯ পিলারের এলাকার জিরো পয়েন্টে রোহিঙ্গা যুবকের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। বিস্ফোরণে ওই যুবকের বাঁ পা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
ধারণা করা হচ্ছে, লাকড়ি সংগ্রহ অথবা গাছ কাটার জন্য ওই রোহিঙ্গা যুবক সেখানে গেছেন এবং মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পুঁতে রাখা স্থলমাইন বিস্ফোরণে তার মৃত্যু হয়।
পরিদর্শক ইমন আরও জানান, মজিদের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
গত ৪ সেপ্টেম্বর ঘুমধুম সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আরেক রোহিঙ্গা যুবকের মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৯
এসবি/এইচএ/